বৃহস্পতিবার , ২৭ অক্টোবর ২০২২ | ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. অস্ট্রেলিয়া
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আফ্রিকা
  6. আবহাওয়া
  7. আমেরিকা
  8. আয়ারল্যান্ড
  9. ইউক্রেন
  10. ইউরোপ
  11. ইতালি
  12. কানাডা
  13. খেলাধুলা
  14. গ্রাম বাংলা
  15. চিত্র বিচিত্র

কোরীয় দ্বীপে আরেকটি যুদ্ধের ডামাডোল বাজছে?

প্রতিবেদক
Probashbd News
অক্টোবর ২৭, ২০২২ ৩:০০ পূর্বাহ্ণ

Spread the love

কোরীয় উপদ্বীপে উত্তর কোরিয়ার সাথে চিরবৈরী প্রতিদ্বন্দ্বীদের উত্তেজনার সময়কাল আসে এবং যায়। কিন্তু কোরীয় উপদ্বীপের পরিস্থিতি গত পাঁচ বছরের মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে অস্থির হয়ে উঠেছে এবং এই পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে মনে হচ্ছে।

গত মাসে উত্তর কোরিয়া জাপানে একটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছিল; যা সেখানকার বাসিন্দাদের আশ্রয়ে যেতে বাধ্য করে। আর ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের এই ঘটনা একেবারে ‘শত্রুতাপূর্ণ ও উসকানিমূলক।’

এর পাশাপাশি দেশটি আরও কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে, দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্তের কাছাকাছি যুদ্ধবিমান উড়িয়েছে এবং সমুদ্রে শত শত কামানের গোলা নিক্ষেপ করেছে। এসব গোলা ২০১৮ সালে দুই কোরিয়ার শান্তি বজায় রাখার স্বার্থে তৈরি করা ‘সামরিক নিরাপদ অঞ্চলে’ অবতরণ করেছে। কোরীয় দ্বীপের এই দুই দেশ কৌশলগত দিক থেকে আসলে ‘যুদ্ধে লিপ্ত’ রয়েছে।

সোমবার উত্তর কোরিয়ার একটি বাণিজ্যিক জাহাজ দেশটির সমুদ্রসীমা অতিক্রম করে। এর ফলে উভয়পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময় হয়। দক্ষিণ কোরিয়া বলছে, পিয়ংইয়ং ইচ্ছাকৃতভাবে অনুপ্রবেশের এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

এসবের মাধ্যমে কিম জং উন আসলে কী করছেন? উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের প্রবণতার প্রধানত তিনটি কারণ রয়েছে। প্রথমত— অস্ত্র প্রযুক্তির পরীক্ষা এবং উন্নয়ন, দ্বিতীয়ত— বিশ্বের (প্রাথমিকভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) কাছে রাজনৈতিক বার্তা প্রেরণ, তৃতীয়ত— দেশের জনগণকে প্রভাবিত এবং শাসনের প্রতি আনুগত্য প্রকাশে বাধ্য করা।

পিয়ংইয়ংয়ের এসব পদক্ষেপের মধ্যে কোনটি ফলপ্রসূ তা বোঝা কঠিন হলেও এবার কিম জং উন কিছুটা পরিষ্কার ইঙ্গিত দিয়েছেন। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমের একাধিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি যেসব ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ এবং সামরিক মহড়া চালানো হয়েছে, সেগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানের যৌথ সামরিক মহড়ার প্রতিক্রিয়া মাত্র।

সর্বশেষ - প্রবাস

Translate »