জননেত্রী শেখ হাসিনা ব্যক্তিগতভাবে একজন প্রবাসী বান্ধব ব্যক্তিত্ত্ব। তিনি চান প্রবাসীদের কল্যাণ, কারণ দেশের রিজার্ভের একটা বিরাট অংশ আসে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ থেকে। কিন্তু প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় সে বিষয়ে কতখানি সচেতন এ বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন প্রবাসীরা। তাঁদের মতে এতো বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি মন্ত্রনালয়ের জন্য আরও ডাইনামিক নেতৃত্ব প্রয়োজন যিনি প্রবাসীদের উন্নয়নে আরও একনিষ্ঠভাবে কাজ করবেন এবং সময় দেবেন। যে কোনো মানুষের বয়স বেশি হয়ে গেলে সে আগের মতো কাজ করতে পারেনা, সেক্ষেত্রে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অন্তত:৫০–৫৫ বছর বয়সী মন্ত্রী নিয়োগের পক্ষে মত দিয়েছেন তারা।
আমলা কিংবা সাবেক কুটনৈতিক নয়, প্রবাসীদের দাবি এমন একজন মন্ত্রী , যে হবে প্রবাসীদের মধ্য থেকে যোগ্যতম কোনো ব্যক্তি।
তারা আশা করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিষয়টির প্রতি নজর দেবেন।