প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবানে সাড়া দিয়ে প্রবাসীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে গিয়ে তিক্ত-অভিজ্ঞতার সম্মুখিন হচ্ছেন। এতে করে দেশের এসব কর্মকর্তাদের সম্পর্কে পাশ্চাত্যে জন্মগ্রহণকারী প্রজন্মেরও বিরূপ ধারণা তৈরি হচ্ছে। দেশে গিয়ে বিনিয়োগের উৎসাহ অবদমিত হচ্ছে আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে। অনেক প্রবাসী বিনিয়োগে আগ্রহী হয়ে দেশে আসেন। কিন্তু তাদের ফিরে যেতে হয় শূণ্য হাতে এবং তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে।
সরকার যতোই আন্তরিক হোননা কেন, বাংলাদেশের এক শ্রেণীর কর্মকর্তা মনে হয় চাননা প্রবাসীরা এখানে বিনিয়োগ করুক। প্রবাসীরা ঘুষ দিতে অভ্যস্ত নন বিধায় তাদের নানা ধরণের জটিল পরিস্থিতিতে ফেলা হচ্ছে। প্রবাসীদের বিনিয়োগ প্রকল্পে ট্যাক্স মওকুফের সুবিধাও প্রত্যাহার করা হয়েছে।
প্রবাসীদের প্রস্তাবনা যাতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সুরাহা হয় এ বিষয়ে সময়সীমা বেঁধে দেয়া হোক। প্রবাসীদের ফাইলে এমন একটা মার্ক করে দেওয়া হোক যাতে করে এসব ফাইল দ্রুততম পদ্ধতিতে নিষ্পত্তি করা হয়। এছাড়া তাদের জন্য ইপিজেড সমূহে বিশেষ এলাকা বরাদ্ধ দেয়ার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।