মুক্তিযোদ্ধারা যেমন বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন, তেমনি প্রবাসীরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কষ্টার্জিত রেমিটেন্সে দেশকে দিয়েছেন অর্থনৈতিক মুক্তি। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভাতা আছে, সরকারি বিভিন্ন চাকুরিতে কোটা আছে, বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা আছে। কিন্তু রেমিটেন্স যোদ্ধাদের জন্য কিছুই নেই।
তাই প্রবাসীদের সন্তানদের জন্য দেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ, পরিবহন এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহে কোটা প্রথা চালুর আহবান জানাচ্ছি।
শুধু তাই নয়, জাতীয় সংসদে রেমিটেন্স যোদ্ধাদের জন্য সংরক্ষিত প্রবাসী আসন রাখা প্রয়োজন। একই সাথে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর পদটি কোন প্রবাসীকে দেয়া হোক। একই সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা প্যানেলেও প্রবাসী প্রতিনিধি রাখার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।