গত ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ১৭ এপ্রিল ১৫৪টি অগ্নিসংযোগের তথ্য কথা ফায়ার। এর মধ্যে ২৮ অক্টোবর ২৯টি, ২৯ অক্টোবর ১৯টি, ৩০ অক্টোবর, ৩১ অক্টোবর ১১টি, ১ নভেম্বর ১৪টি, ২ নভেম্বর সাতটি, ৪ নভেম্বর রাজিটি, ৫ নভেম্বর ১৩টি, ৬ নভেম্বর ১৩টি, ৭ নভেম্বর, ৮ নভেম্বর ৯টি, ৯ নভেম্বর সাতটি, ১০ নভেম্বর। নভেম্বর, ১১ নভেম্বর সাতটি, ১২ নভেম্বর সাতটি ও ১৩ নভেম্বর সাতটি অগ্নিসংযোগের অনুষ্ঠান। ফায়ার যোগযোগ, বহু অগ্নিসংযোগে ৯৪টি বাস, মাইক্রোবাস, সরাসরি প্রাইভেকার, আটটি মোটরসাইকেল, ১৩, আটটি ট্রাক, আটটি ট্রাক, অ্যান্টিঅ্যাম্বুলেন্স, পিকআপ, সিএনজি, একটি নচিমন, একটি লেগুনা, ফায়ার পানিবাহী গাড়ি, পুলিশ একটি গাড়ি পাঁচটি অফিস, পুলিশ অফিসার একটি, একটি বক্স, একটি কাউন্সিলর, ডিসকাউন্ট অফিস, একটি বাসারের ও শোরুম পুনরুদ্ধার করা হয়।
ফায়ার বলেছেন, ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচটি করে বাস করে উচ্ছৃঙ্খল জনতা। সবচেয়ে বেশি অগ্নিসংযোগের সঙ্গে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকায়। ২৫টি জেলা অগ্নিসংযোগের ঘট ৩৯টি জেলায় কোনো আগুনের তথ্য পাওয়া যাবে। সিলেট গ্রুপ কোনো অগ্নিসংযোগের ঘটনা নেই।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ঢাকা সিটিতে ৮২টি, ঢাকা গ্রুপ ৩৪টি, চট্টগ্রাম সিটি ১৪টি, রাজশাহী নেটওয়ার্কটি, বরিশাল গ্রুপটি, রংপুর গ্রুপটি, খুলনা নেটওয়ার্কটি, ময়মনসিংহ গ্রুপ একটি অগ্নিসংযোগের সক্রিয়তা।
জেলাশারি পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গাজীপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি অগ্নিসংযোগের কথা। গাজীপুরে ১৫টি, চট্টগ্রামে আটটি, নারায়ণগঞ্জে সংগঠিত, বগুড়ায় পাঁচটি, মানিকগঞ্জে চারটি, ফরিদপুরে চারটি ও লালমনিরহাটে চারটি অগ্নযোগের তথ্য পায় ফায়ার। পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সরাসরি রাত (সন্ধ্যা ৬টা-সকাল ৬টা) অগ্নিসংযোগের বেশি। ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত সকাল ৬১টি ও রাত ৯ অগ্নিসংযোগের শুরু।
ফায়ারে আরও শক্তিশালী, ভালো আগুন নেভা নেবার জন্য তারা বর্ণনে গিয়ে পাঁচটি নিশ্চিত করে উদ্ধার করেছে। নিজেকে মধ্যে ফায়ারের একজন সদস্য ও একজন নারী। ২৮ অক্টোবর আওয়ামী শাহজাহানপুরে আগুন নেভানোর সময় তারা মারেন শিকার। পরিবর্তন ফায়ারের একটি পানিবাহী গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
একমাত্র অগ্নি যোগের একাংশে কেউ সংগঠিত হয়নি বলে ফায়ার। তবে গত ২৯ অক্টোবর ভোর রাত ৩টার দিকে পার্টির ডেমরা ওয়াসিম গ্রুপের একটি বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে হেপার নাঈম হতে পারে।