পারমাণবিক বোমা ও ড্রোন বহনে সক্ষম ইস্কান্দার ক্ষেপণাস্ত্র ৫০০ কিলোমিটার (৩০০ মাইল) পর্যন্ত দূরের লক্ষ্য আঘাত হানতে পারে। মিনস্ক থেকে ইউক্রেন ও রাশিয়ার বিভিন্ন এলাকায় এ ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানতে পারবে এই ক্ষেপণাস্ত্র।
বেলারুশ জানিয়েছে, যে উদ্দেশ্যে মোতায়েন করা হয়েছে এগুলো তার জন্য পূর্ণভাবে প্রস্তুত হয়েছে।
মস্কোর তরফে বেলারুশে কতগুলো ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা মোতায়েন করা হয়েছে সেটি নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে বেলারুশ সীমান্ত থেকে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালাতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে।
এমন সময়ে এ খবর এলো যার কদিন আগেই বেলারুশ সফরে গিয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কোর সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
গত সোমবার বেলারুশের নেতা আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কোর সঙ্গে বৈঠকের জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের মিনস্ক সফরের পরপরই ইউক্রেনের পক্ষ থেকে সীমান্তে প্রতিরক্ষা জোরদার করার কথা জানানো হয়।
বেলারুশ যদিও সরাসরি যুদ্ধে যোগ দেয়নি তবে ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের জন্য তারা রুশ সৈন্যদের নিজেদের ভূমি ব্যবহার করতে দেয়।
যুদ্ধের ঠিক আগে বেলারুশে দুই দেশের সৈন্যরা একটি যৌথ মহড়াও চালিয়েছিল।
সম্প্রতি নতুন করে সন্দেহ তৈরি হচ্ছে যে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার প্রতি সমর্থন আরও বাড়াতে বেলারুশের ওপর চাপ দিচ্ছে মস্কো।