এই ছেলেটিই পবিত্র কোরআন তিলোয়াত করে এবার বাংলার সুখ উজ্জ্বল করলো বিশ্ব দরবারে।
ইরানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করলো বাংলাদেশের প্রতিযোগী সালেহ আহমদ তাকরীম।
আন্তর্জাতিক কোরআন তিলোয়াত প্রতিযাগিতার সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইরানের সংস্কৃতি ও ইসলামী দাওয়াহ বিষয়ক মন্ত্রী মুহাম্মাদ মেহদি ইসমাইলি এবং আওকাফ ও দাতব্য বিষয়ক সংস্থার প্রধান সৈয়্যেদ মাহদি খামুসি।
তাকরীমের শিক্ষক। প্রতিযোগিতার গুরুত্ব এবং পুরস্কারের তাৎপর্য নিয়ে বলবেন।
হাফেজ সালেহ আহমদ তাকরীম ঢাকার মারকাযু ফয়জিল কুরআন আল ইসলামী মাদরাসার শিক্ষার্থী। তার বাড়ি টাঙ্গাইলের নাগরপুর থানার ভাদ্রা গ্রামে। তার বাবা হাফেজ আব্দুর রহমান মাদরাসার শিক্ষক এবং মা গৃহিণী।
গত বছরের ২২ আগস্ট ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের তত্ত্বাবধানে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে এ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয় তাকরীম।
তাকরীমের বাবা। তিনি জানাবেন তিনি কেন তাঁর ছেলেকে কোরআনে হাফেজ বানাতে চাইলেন।
বাবা মার স্বপ্ন পূরণ করেছে তাকরীম। সে এখন কোরআনে হাফেজ। শুধু তাই নয় তাঁর কোরআন তিলোয়াতের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় ১ম হয়ে সে উজ্জ্বল করেছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি। কিন্তু সে কীভাবে সে তৈরি হলো, কাদের পরিশ্রমে এলো আজকের এই সাফল্য?
মারকাযু ফয়জিল কুরআন আল ইসলামী নামক এই প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা এর আগেও রেখেছে আরও অনেক কৃতিত্বের স্বাক্ষর। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল গুলশান সোসাইটি জামে মসজিদের খতিব মুফতি মুরতাজা হাসান ফয়েজী মাসুম।
আন্তর্জাতিক কোরআন তিলোয়াত প্রতিযাগিতার ১ম হয়ে উচ্ছসিত সালেহ আহমদ তাকরীম। জানালেন মহান আল্লাহর সকলের শুকরিয়া। চাইলেন সকলের দোয়া।