শনিবার , ১২ জুলাই ২০২৫ | ২৮শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. অস্ট্রেলিয়া
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আফ্রিকা
  6. আবহাওয়া
  7. আমেরিকা
  8. আয়ারল্যান্ড
  9. ইউক্রেন
  10. ইউরোপ
  11. ইতালি
  12. কানাডা
  13. খেলাধুলা
  14. গ্রাম বাংলা
  15. চিত্র বিচিত্র

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীর নির্মম হত্যা: স্পষ্ট মোটিভ অধরা, তদন্তে র‍্যাব ও পুলিশ

প্রতিবেদক
Probashbd News
জুলাই ১২, ২০২৫ ২:৫৫ অপরাহ্ণ

Spread the love

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে জনসম্মুখে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে হত্যার ঘটনায় র‍্যাব দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করলেও খুনের কারণ সম্পর্কে কিছু জানতে পারেনি বলে জানিয়েছেন এলিট ফোর্সটির মহাপরিচালক (ডিজি) এ কে এম শহিদুর রহমান।

শনিবার (১২ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টায় কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এ তথ্য জানান।

এ সময় সম্প্রতি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একটি ফ্লাইটে বোমা আতঙ্ক ও তল্লাশিতে কোনো কিছু না পাওয়ার ঘটনা নিয়েও কথা বলেন তিনি।

র‍্যাবের ডিজি বলেন, ওই ফ্লাইটের যাত্রী ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে বিমানে বোমার গুজব ছড়ান তার মা। পরে ওই ফোন কলের সুত্র ধরে ঘটনায় জড়িত তিনজনকে আটক করা হয়েছে।

পুরান ঢাকার হত্যাকাণ্ড নিয়ে তিনি বলেন, গত ৯ জুলাই রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের তিন নম্বর গেটের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী মো. সোহাগ নামে একজনকে মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করে হত্যার ঘটনা ঘটে। ওই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ভুক্তভোগীর বড় বোন বাদী হয়ে ডিএমপির কোতয়ালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্‌ঘাটন ও জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে র‍্যাব গোয়েন্দা নজদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (১১ জুলাই) রাজধানীর কেরানীগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আসামি আলমগীর ও মনির ওরফে লম্বা মনিরকে (৩২) গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি বলেন, মিটফোর্ডে যে ঘটনাটি সংগঠিত হয়েছে, এর মূল তদন্ত ডিএমপি করছে। তারাই তদন্ত করে এর সঙ্গে জড়িত বা কারা কিভাবে হত্যা সম্পন্ন করে সে বিষয়টি বের করবে। আমরা (র‍্যাব) ছায়া তদন্তের মাধ্যমে ডিএমপিকে সহায়তা করছি। আমাদের ছায়া তদন্ত গোপনে চালিয়ে যাচ্ছি।

প্রাথমিক তদন্তে র‍্যাব কী পেয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা এটার ব্যাপারে ছায়া তদন্তে এখনো ফলাফল জানানোর মতো পর্যায়ে নেই। আমরা এই অভিযোগের সঙ্গে জড়িত অন্য আসামি যারা আছে তাদের গ্রেপ্তারের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এই মামলার যারা মূল তদন্তকারী কর্মকর্তা তারাই এই বিষয়ে ভালো বলতে পারবে।

ঘটনাটি কী কারণে ঘটেছে? জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ঘটনাটি স্থানীয় ব্যবসা-বাণিজ্য ও চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে ঘটেছে। তবে এটার বিস্তারিত বলার মতো অবস্থায় আমরা নেই। আপাতত আমরা এই ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছি।

সর্বশেষ - প্রবাস

Translate »