বৃহস্পতিবার , ১ ডিসেম্বর ২০২২ | ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. অস্ট্রেলিয়া
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আফ্রিকা
  6. আবহাওয়া
  7. আমেরিকা
  8. আয়ারল্যান্ড
  9. ইউক্রেন
  10. ইউরোপ
  11. ইতালি
  12. কানাডা
  13. খেলাধুলা
  14. গ্রাম বাংলা
  15. চিত্র বিচিত্র

ইউক্রেনে উন্নত অস্ত্র ব্যবহার করা উচিত রাশিয়ার: শোইগু

প্রতিবেদক
Probashbd News
ডিসেম্বর ১, ২০২২ ৩:৪৬ পূর্বাহ্ণ

Spread the love

 

টানা নয় মাসেরও বেশি সময় ধরে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে রাশিয়া। রুশ এই আগ্রাসনে ইউক্রেন শুরুতে সফলতা পেলেও ইউক্রেনের হাতে পশ্চিমা অস্ত্র আসার পর থেকে অনেকটা কোণঠাসা অবস্থায় রয়েছে রুশ সেনারা।

এমনকি ইউক্রেনের অনেক এলাকা দখলে নেওয়ার পরও সেটি ছাড়তে বাধ্য হয়েছে রাশিয়া। এই পরিস্থিতিতে সরব হয়েছেন রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু। তিনি বলেছেন, ইউক্রেনে চলমান সংঘাতে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর নতুন উন্নত অস্ত্র ব্যবস্থা ব্যবহার করা উচিত।

বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু বুধবার দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে রুশ সামরিক বাহিনীর সিনিয়র জেনারেলদের সঙ্গে বৈঠক করেন।

সেখানে তিনি বলেন, ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের সময় তাদের প্রতিশ্রুতিশীল সিস্টেমের আধুনিকীকরণ এবং সৃষ্টি অব্যাহত রাখা প্রয়োজন।’

রয়টার্স বলছে, সের্গেই শোইগু রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের একজন। এদিন সিনিয়র জেনারেলদের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেনে কোন উন্নত অস্ত্র ব্যবহার করা উচিত তা নির্দিষ্ট করেনি তিনি। যদিও শোইগু বলেছেন, তিনি জেনারেলদের সাথে আর্টিলারি এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় উন্নতির নতুন উপায় নিয়ে আলোচনা করতে চান।

এদিনের বক্তব্যে সুনির্দিষ্ট কিছু উল্লেখ না করে শোইগু বলেন, ‘যুদ্ধে তাদের (নতুন অস্ত্র) ব্যবহারের নতুন উপায় পরীক্ষা করা হচ্ছে।’

শোইগু আরও বলেন, টর্নেডো-এস এবং উচ্চ-শক্তি সম্পন্ন ‘মালকা’ আর্টিলারি সিস্টেমের মতো দূরপাল্লার রকেট সিস্টেম ব্যবহার করে ইউক্রেনে গোলাবর্ষণ উন্নত করা হচ্ছে। তার ভাষায়, ‘এটি বেশ কার্যকরভাবে বিদেশি রকেট এবং আর্টিলারি সিস্টেমে আঘাত করা সম্ভব করে তোলে।’

টানা নয় মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা ইউক্রেনের সংঘাত সম্ভবত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ইউরোপে সবচেয়ে মারাত্মক সংকট। এই যুদ্ধে উভয় পক্ষের কয়েক হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন।

একইসঙ্গে চলমান এই যুদ্ধের কারণে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটো ও রাশিয়ার মধ্যে আরও বিস্তৃত সংঘাতের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

 

সর্বশেষ - প্রবাস