বাঘ সুমারীতে এবার নতুন মাত্রা যোগ হতে যাচ্ছে, স্যাটেলাইট কলার স্থাপনের মাধ্যমে মনিটারিং করা। সেই সঙ্গে থাকছে ক্যামেরা ট্রাপিংয়ের মাধ্যমে ধারনকৃত ফুটেজ পর্যবেক্ষনের মধ্যে দিয়ে সংখ্যা নির্ধারন করা।এই ছাড়াও বাঘের ঝুকি বিবেচনায় নেয়া হচ্ছে চার বছর মেয়াদী বাঘ সংরক্ষন প্রকল্প।
পরিবেশের উপযোগীতার বিষয়টি বিবেচনায় এনে ,এই বছরের শুস্ক মৌসুম (অক্টোবর – নভেম্বর মাসে ) বাঘ সুমারী শুরু হবে। আর এই সুমারীর প্রয়োজনীয় উপকরন ক্যামেরার সহ অন্যান ব্যয় নির্ধারন করা হয়েছে তিন কোটি ছাবিবশ লক্ষ ছিয়ানববই টাকা ।
বাঘের প্রজন্ননের সক্ষমতা , বনের বাঘ স্থানান্তর . স্বাস্থ্য ঝুকির বিষয় গুলির বর্তমান অবস্থায় সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য দুটি বাঘে স্যাটেলাইট কলার স্থাপন করার কথা বলছেন বনবিভাগ।
চার বছর মেওয়াদী এই প্রকল্পে দূর্যোগ কালীন সময়ে বাঘ রক্ষায় বনে ১২ টি মাটির কেল্লা স্থাপন করা,বাঘ মানুষ দ্বন্দ নিরষনে ভিলেজ টাইগার রেন্সপন্স টিম গঠন,বন সংলগ্ন শুকিয়ে যাওয়া নদী খালে ৬০ কিলোমিটার নাইলনের ফেন্সিং নির্মান করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
চার বছর মেয়াদী সুন্দরবন বাঘ সংরক্ষন প্রকল্প ,২০ ২২ সালে শরু হয়ে শেষ হবে ২০২৫ সালে । আর এই প্রকল্পের ব্যয় নির্ধারন করা হয়েছে পয়ত্রিশ কোটি তিরানববই লক্ষ আশি হাজার টাকা মাত্র। এই প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে সুন্দরবনের বাঘ গননার সাঘে সাথে বাঘের ঝুকির বিষয় গুলি ওঠে আসবে।