করোনার অধিক সংক্রামক ওমিক্রন ধরনের কারণে দেশটিতে শনাক্ত বেড়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। জিলিন থেকে অন্যান্য প্রদেশে ভ্রমণ নিষেধ করা হয়েছে। দেশটির কয়েকটি বাণিজ্যিক শহরে লকডাউন দেয়ায় বন্ধ রয়েছে কারখানা।
সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার পর আড়াই কোটি মানুষের প্রদেশ লকডাউন জারি করেছে চীনের সরকার।
এর আগে শেনজেন শহরেও লকডাউন দেয়া হয়। সংক্রমণ বেড়েছে দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম ও জার্মানিতে। গেল কয়েকদিনই দেশটিতে ৩ লাখের বেশি করোনা শনাক্ত হয়। ভিয়েতনামে মঙ্গলবার দেড় লাখের বেশি শনাক্ত হয়েছে। আর জার্মানিতে শনাক্ত হয়েছে এক লাখের বেশি।
এদিকে, করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে লকডাউন জারি করায় চীনের বেশ কয়েকটি বহুজাতিক কোম্পানি তাদের কার্যক্রম স্থগিত করেছে। মঙ্গলবার গত দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ করোনা সংক্রমণ হয়েছে দেশটিতে।
টয়োটা, ভক্সওয়াগেন, ও অ্যাপলের সরবরাহকারী ফক্সকনের মত প্রতিষ্ঠানও এর অন্তর্ভুক্ত। লকডাউনে প্রতিষ্ঠানগুলির গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহ চেইনও বাধাগ্রস্থ্য হতে পারে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।