সোমবার , ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১ | ২রা আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. অস্ট্রেলিয়া
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আফ্রিকা
  6. আবহাওয়া
  7. আমেরিকা
  8. আয়ারল্যান্ড
  9. ইউক্রেন
  10. ইউরোপ
  11. ইতালি
  12. কানাডা
  13. খেলাধুলা
  14. গ্রাম বাংলা
  15. চিত্র বিচিত্র

ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের ধীরগতির ইন্টারনেট দিয়েছিলো ভারত

প্রতিবেদক
Probashbd News
সেপ্টেম্বর ২০, ২০২১ ১১:০৮ পূর্বাহ্ণ
ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের ধীরগতির ইন্টারনেট দিয়েছিলো ভারত

Spread the love

করোনাভাইরাস পরিস্থিতির পর থেকে আমূল বদলে গেছে বিশ্ব ক্রিকেট। মহামারির কারণে বাতিল ও স্থগিত হয়ে গেছে অনেক সিরিজ-টুর্নামেন্ট। অনেক সিরিজ আবার বন্ধ হয়ে গেছে মাঝপথে এসেই। যেমনটা বলা যায় ইংল্যান্ড ও ভারতের মধ্যকার পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের কথা।

প্রথম চারটি টেস্ট ভালোভাবে মাঠে গড়ালেও, ম্যানচেস্টারে হতে যাওয়া পঞ্চম ও শেষ টেস্টটি না খেলেই ইংল্যান্ড ছেড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট দল। এর পেছনে কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকির বিষয়টি। দলের ফিজিও করোনা পজিটিভ হওয়ার কারণে মূলত এ সিদ্ধান্তটি নেয় তারা।

তবে এর পেছনে করোনাভীতির চেয়ে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ক্রিকেটের আগ্রাসনের কথাই বলছেন বিশ্বের ক্রিকেট বিশ্লেষকরা। বিশেষ করে ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ভন সরাসরিই সমালোচনা করেছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের এই সিদ্ধান্তকে।

এ বিষয়ে ইংল্যান্ডের অভিজ্ঞ পেসার স্টুয়ার্ট ব্রডের রয়েছে ভিন্ন মত। কোহলিদের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়েছেন ব্রড। তার মতে জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকার অভিজ্ঞতা মোটেও ভালো কিছু নয়। গত ফেব্রুয়ারিতে ভারত সফরে গিয়ে পাওয়া অভিজ্ঞতার আলোকেই কোহলিদের পাশে দাঁড়িয়েছেন ব্রড।

ভারত সফরে হোটেল রুমে কোয়ারেন্টাইন ও জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকা অবস্থায় ইন্টারনেটের গতিও খুব বেশি পাননি ইংলিশ ক্রিকেটাররা। যে কারণে নেটফ্লিক্সও দেখতে পারেননি ব্রডরা। ডেইলি মেইলে লেখা নিজের কলামে এসব কথা জানিয়েছেন ইংলিশ পেসার।

ব্রড লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিতভাবেই এমনটা বলবো না যে, তারা (ভারতীয় দল) যেটা করেছে সেটা ভুল হয়েছে। কারণ আমার এখনও মনে আছে, আহমেদাবাদে শেষ টেস্টের সময় আমার কেমন লাগছিলো। দশ সপ্তাহের জন্য একটি রুমে বন্দী থাকা, আমরা কোনো মানুষও দেখতে পেতাম না, পরিবার থেকে দূরে থাকতে হয়েছে। ইন্টারনেটের গতিও ছিলো কম, আমরা নেটফ্লিক্সও স্ট্রিম করতে পারিনি।’

তিনি আরও যোগ করেন, ‘সেই সফর শেষ হতে হতে আমরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি এবং শেষ দিনগুলোতে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যাচ্ছিলো। এরপর আরও ১৫ দিনের জন্য বন্দী থাকা, পরিবার থেকে দূরে… আমার মানসিক অবস্থা খুবই খারাপ করে দিয়েছিলো।’

সর্বশেষ - প্রবাস

Translate »