বাংলাদেশের জিডিপির বড় অংশ আসে বৈদেশিক মূদ্রা থেকে যার বিশাল অংশ জুড়ে রয়েছে প্রবাসীদের অবদান। প্রবাসীরা দেশের বাইরে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে অর্থ উপার্জন করে। আর সেই টাকা দেশে পাঠায়, দেশের রিজার্ভ বাড়ে।
সেই টাকা দিয়ে সরকার আমদানি ব্যয় মেটায়। বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা করে, দেশ এগিয়ে যায়।কিন্তু প্রবাসীদের স্বার্থ কতখানি সংরক্ষিত হচ্ছে, সেটাই প্রশ্ন।
এখনও প্রবাসীরা বিমান বন্দরে হয়রানীর শিকার হয়,
পাসপোর্ট পেতে গিয়ে বিভিন্ন দেশের দুতাবাসে লাঞ্চিত হতে হয়, প্রবাসীদের পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে, তাদের সম্পদ লুটে খায় দুষ্টু লোকেরা।
দেশে ওয়েজ আর্নার বোর্ড আছে ব্যাংক আছে, প্রাবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় আছে, সেখান থেকে কতখানি সুফল মিলছে, সেটা প্রবাসী মাত্রই জানেন।
জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রবাসীদের জন্য আন্তরিক, কিন্তু একজন মানুষের আন্তরিকতা দিয়েতো আর প্রবাসীদের স্বার্থ পুরোপুরি সংরক্ষিত হওয়ার নয়। প্রয়োজন সম্মিলিত প্রয়াস।
প্রবাসীদের কল্যাণে যেসকল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান রয়েছে, সেগুলিকে শক্ত মনিটরিংয়ের আওতায় আনা উচিত। বিশেষ করে দুতাবাসগুলোতে প্রবাসীদের স্বার্থ সংরক্ষনে ও সেবায় আরও জোরদার ভূমিকা প্রত্যাশা করি।