বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোকে দলীয়করণ থেকে মুক্ত করতে হবে। প্রবাসীরা যখন সেবা গ্রহণের জন্য বা কোনো কাগজপত্রের জন্য দূতাবাসে যান, তখন তারা সঠিক সেবা পান না। সরকারের নিযুক্ত রাজনৈতিক দলের সাথে সংযুক্ত দালালদের মাধ্যমে কাজ করাতে বাধ্য করা হয়, যা প্রবাসীদের জন্য হয়রানির শামিল। এ ধরনের সকল জটিলতার কারণে দেশের বাইরে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ হওয়া জরুরি।
রাজনৈতিক কারণে অনেক মানুষকে ভাংচুরের অভিযোগে কারাগারে যেতে হয়েছে। যার ফলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং তাদের পরিবারগুলোর উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বাংলাদেশকে এসব সমস্যা থেকে মুক্ত করতে হবে এবং প্রবাসে রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশ ছাড়া প্রবাসে কোনো দেশের রাজনৈতিক সংগঠন নেই।
প্রবাসে বাংলাদেশ সমাজকল্যাণ সমিতি থাকতে পারে, কিন্তু রাজনৈতিক সংগঠন নয়। রাজনৈতিক সংগঠন থাকার কারণে নিজেদের মধ্যে সমস্যা তৈরি হয়। পাশাপাশি দেশ থেকে কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব গেলে তাকে অপমানিত হতে হয়। তাই প্রবাসে বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক সংগঠন নিষিদ্ধ করতে হবে।
প্রবাসীদের কল্যাণে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে, সর্বোপরি দেশের সুনাম অক্ষুন্ন রাখতে প্রবাসে রাজনীতি বন্ধের এখনই উপযুক্ত সময়। তাই বিলম্ব না করে প্রবাসে রাজনীতি এখনই বন্ধ হোক।

                    



                                                

                                    


